Search This Blog

Saturday 2 March 2013

পেইড হোস্টিং এর সুবিধা-অসুবিধাসমূহ এবং এদের নানা কথোপকথোন!!


সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। ৯৭ তম পোস্টে সবাইকে সুস্বাগতম। গত কয়েকদিন ধরেই ইন্টারনেট টপিস হিসাবে বেশ কয়েকটি রিভিউ করেছি। তেমনি আজকেও এর ব্যতিক্রম নই। আজকের পোস্টে থাকছে ফ্রি ডোমেইন এবং হোস্টিং এর সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ ও অন্যান্য পর্যালোচনা। তাহলে আলোচনা শুরু করা যাক-
গত কয়েকটি পর্বে পেইড ডোমেইন ও ফ্রি ডোমেইন নিয়ে আ
লোচনা করেছিলাম। কিন্তু পোস্টের মধ্য অসূবিধাসমূহ ব্যতিত কার্যকারীতা সম্পর্কে আলোচনা হয়েছিল।
ফ্রি ডোমেইন নিয়ে অনেকেই সাইট বানাচ্ছি যেমন- tk. co.cc, cz ইত্যাদি হল ফ্রি ডোমেইন। এর গুলোতে কোন সার্ভিস চার্জ প্রদান করা লাগেনা। তথাপি প্রতিবছর রিনিউ করে মেয়াদ বৃদ্ধি করা যায়। আবার কিছু প্রতিষ্ঠান এক বছর ফ্রি দিলেও পরবর্তী বছরে চার্জ কাটে।
domain-name-ideas1
ফ্রি ডোমেইনের অসুবিধাবলী:
সুবিধার পাশাপাশি ফ্রি ডোমেইনের বেশ কিছু অসুবিধা রয়েছে যেমন-
১। অনেক সময় সার্ভার ইরর/মিসিং দেখাতে পারে।
২। অধিকাংশ পেইড হোস্টিং সার্ভার ফ্রি ডোমেইনকে সার্পোট করেনা।
৩। সব সময় কাষ্টমার সার্পোট পাবেন না।
৪। ডোমেইনে নিজের ইচ্ছামতো কন্ট্রোল প্যানেল ব্যবহার করতে পারবেন না।
অপরদিকে পেইড ডোমেইনের সুবিধা গুলো দেখে নিই-
১। সার্ভার অনেক ভালো ফাস্টেড
২। ফ্রি ডোমেইন ব্যতিত যে কোন ধরনের নাম সার্পোট করে।
৩। কাস্টমার সার্পোট সব সময়ই পাওয়া যায়।
৪। কন্ট্রোল প্যানেলের পরিপূর্ণ ব্যবহার করা যায়।
৫। ডোমেইনকে রিনিউসহ সকল কাজ করা যাবে।
 ফ্রি হোস্টিং সাইটের অসুবিধাবলী
১। অনেক সময় সার্ভার ইরর/মিসিং দেখাতে পারে।
২। অধিকাংশ পেইড হোস্টিং সার্ভার ফ্রি ডোমেইনকে সার্পোট করেনা।
৩। সব সময় কাষ্টমার সার্পোট পাবেন না।
৪। ডোমেইনে নিজের ইচ্ছামতো কন্ট্রোল প্যানেল ব্যবহার করতে পারবেন না কিংবা করা গেলেও সেই রকম কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।
৫। যেভাবে হোস্টিং ও ব্যন্ডউইথ বলা হয় তার কাজের সাথে কোনটিরও মিল থাকেনা।
৬। ফাইল ব্যাকআপের নিরাপত্তা কিংবা হ্যাকিং প্রতিরোধের কার্যকর কোন ব্যবস্থা থাকেনা।
৭। মাঝেমধ্য সাইটে কোন কিছু আপলোড করতে অনেক বেশী সময় নেয়। বা সার্ভার বিজি থাকে।
৮। আবার বেশী ভিজিটর হলেও সাইট সঠিকভাবে একসেস হয়না।
পেইড হোস্টিং সাইটের সুবিধাবলী:
১। সার্ভার ইরর/মিসিং থেকে অনেকটামুক্ত।
২। পেইড হোস্টিং সার্ভার ফ্রি ডোমেইনকে সার্পোট করেনা।
৩। সব সময় কাষ্টমার সার্পোট পাবেন।
৪। ডোমেইনে নিজের ইচ্ছামতো কন্ট্রোল প্যানেল ব্যবহার করতে পারবেন এবং বিভিন্ন ইউটিলিটি ব্যবহারের সুযোগ থাকবে। ৫। যেভাবে হোস্টিং ও ব্যন্ডউইথ বলা হয় তার কাজের সাথে অনেক মিল থাকে।
৬। ফাইল ব্যাকআপের নিরাপত্তা কিংবা হ্যাকিং প্রতিরোধের কার্যকর কোন ব্যবস্থা রয়েছে।
৭। সাইটে কোন কিছু আপলোড করতে বেশী সময় নেয় না। সার্ভার অনেক ইজি থাকে।
৮। আবার বেশী ভিজিটর হলেও সাইট সঠিকভাবে একসেস হয়। তবে ব্যান্ডউইথ হিসাবে ভিজিটর এর একটি মাত্রা থাকে।

No comments:

Post a Comment